রুমনার কথা- আমি রুমনা। কলকাতার কাছাকাছি থাকি। আমি ক্লাস ৭ এর
একটা নামি গা্রলস স্কুলে পড়ি। শশি আর মধু আমার বন্ধু। একসাথেইপড়ি। আমরা তিন জন হরিহর আত্মা। সব সময় এক সাথে থাকি। শশীর বাড়িতেই
আমরা বেশি সময় কাটাই। শশী একটা ফ্লাটে থাকে। চার তলা বাড়ি। টপ
ফ্লরে। প্রতি তলায় ২টো ফ্লাট। ৮টা ফ্লাট হলেও থাকে ৩টি পরিবার।
সবার উপরে শশীরা ,১ তলায় ও ২ তলায় আন্নও ২টি পরবার। শশীর বাবা
মারা গেছে কয়েক বছর আগে। ওর মা অরপিতা আর ও থাকে। মধু বড়লোকের
আদুরে মেয়ে। কাছেই থাকে।
আমরা এক সাথে থাকি তা সবার আমাদের জানে এবং মেনেও নিয়েছে।আমি আর
শশী রোগা পাতলা ,মধু একটু মাঝারি । তিনটে মেয়ে এক জায়গায় থাকলে যা
হয় ,খুনসুটি করে দিন কাটছিল। আমরা নিজেদের মধ্যে সব কিছু শেয়ার
করতাম। শশীর মা কাছেই একটা টেলিফোন বুথ চালাত, তাই শশী সকাল ও
সন্ধ্য বাড়িতে একাই থাকত। আমার আর মধুর জন্য ২টো নাইটি শশীর বাড়ি
থাকত । আমরা আসলে পড়তাম। আমাদের স্কুল টা ছিল মেয়েদের স্কুল, মধু
প্রতি বছর ফাস্ট হোত, আমরা ১০-১৫ র মধ্যে থাকতাম।
আমাদের পরিবার
পড়াশুনা নিয়ে বলত না কাউকে। শশীর রুমটা ছিল আমাদের আড্ডাখানা।আমরা
যতক্ষণ খুিশ সময কাটাম। কেউ দেখারও ছিল না।সদ্য টিন এজ্ হওযায়
আমাদের কারও গুদে বাল গজায়নি। আমরা আন্যর গুদ মাঈ তে হাত দিতাম ।
এটা খুবি স্বাভাভিক ছিল।সাধারনত আমরা মেয়েরা ছোট বেলায় সবাই টয়লেট
শেয়ার করি।আমরাও করতাম।আর চলত পি এন পি সি।
পড়াশুনা নিয়ে বলত না কাউকে। শশীর রুমটা ছিল আমাদের আড্ডাখানা।আমরা
যতক্ষণ খুিশ সময কাটাম। কেউ দেখারও ছিল না।সদ্য টিন এজ্ হওযায়
আমাদের কারও গুদে বাল গজায়নি। আমরা আন্যর গুদ মাঈ তে হাত দিতাম ।
এটা খুবি স্বাভাভিক ছিল।সাধারনত আমরা মেয়েরা ছোট বেলায় সবাই টয়লেট
শেয়ার করি।আমরাও করতাম।আর চলত পি এন পি সি।
ক্লাসের কোন মেয়ে কোন
ছেলের সাথে ঘুরছে, কিস করছে, না মাই টেপাচ্ছে এই সব। সে দিন
স্কুলে -আমি আরমধু টয়লেটে গেছি দেখি শরবরি শ শ করে মুতছে।
শরবরি-রাবণি(লম্বা চওড়া আর মাথা ভতি কোকড়া চুল)টাকে বললাম ” ম্যম
টয়লেটে যাব, তো বলে ক্লাসের পর । আমার তো প্যন্টেই হয়ে যাচ্ছিল,”
আমি বললাম -কাল লেগিংসে তোকে দারুন সেক্সি লাগছিল, ছেলে টা তোর বর
নাকি,? শরবরি- হ্য । তখণি ক্লাশ ১১ এর দুটো দিদি টয়লেটে
ছেলের সাথে ঘুরছে, কিস করছে, না মাই টেপাচ্ছে এই সব। সে দিন
স্কুলে -আমি আরমধু টয়লেটে গেছি দেখি শরবরি শ শ করে মুতছে।
শরবরি-রাবণি(লম্বা চওড়া আর মাথা ভতি কোকড়া চুল)টাকে বললাম ” ম্যম
টয়লেটে যাব, তো বলে ক্লাসের পর । আমার তো প্যন্টেই হয়ে যাচ্ছিল,”
আমি বললাম -কাল লেগিংসে তোকে দারুন সেক্সি লাগছিল, ছেলে টা তোর বর
নাকি,? শরবরি- হ্য । তখণি ক্লাশ ১১ এর দুটো দিদি টয়লেটে
আসল।আমাদের জিজ্ঞাসা করল -কোন ক্লাস? আমরা বললাম -ক্লাস ৮। (এই
টয়লেট টা ছিল তিন তলায়। ৮-১২ আব্দি ৩ তলায় ক্লাস হোত। ৭ এর ক্লাস
ছিল ২ তলায়।ক্লাস চলা কালিন সময় নস্ট করার জন্য আমরা ৩ তলার
টয়লেটে য়েতাম। ) শরবরি বেড়াতেই দিদি ২টো দরজায় ছিটকিনি দিয়ে
দিল।তারা টয়লেটের শেষ দিকে চোলে গেল।তার পর স্কাট তুলে প্যন্টির
ভিতর থেকে সিগারেট লাইটার বের করে ধরাল। আমি আর মধু মুত তে বসলাম।
১ নং দিদি আরেকটা দিদিকে প্রশ্ন করল- কি রে সৈকত কে ডাম্প করে
দিলি? ২নং দিদি- হ্য ,বাঞ্চোত টাকে ছেরে দিলাম। বাড়া টা আমার টাইম
পাস ছিল। ১ নং দিদি- কেন তোর উপর তো খুব খরচা করত। ২ নং দিদি- বাল
করত, পুজোয় বললাম চল বড় রেস্টুরেন্টে খাই। সে তো গেলই না, আর কি
গিফট দিল, একটা ইমিটেসন এর গয়না। ১নং দিদি- দিয়েছে তো।
আমার বর তো
খাইয়েই খালাশ। ২নং দিদি- আমরাও তো দিয়েছি, আন্ধকারে পারকে বসে
কিস্ করেছি মাঈ, গুদ টিপতে দিয়েছি। এমনি এমনি। ১ নং দিদি- আমি তো
বারাও চুষে দিয়েছি। ২ নং দিদি- এবার হোটেলে গিয়ে গুদ-ও মারিয়ে
এসো। আমরা প্যন্টি ঠিক করে দরজার কাছে দাড়ালাম। তখোনো ওদের
সিগারেট খাওয়া শেষ হয় নি। ২ নং দিদি আমাদের বলল -কিরে সিগারেট
খাবি। ১ নং দিদি- কি করছিস ,বাচ্চা মেয়ে। ২ নং দিদি- চুপ কর, ছেলে
হলে এখানে মদ, গাজা খেত। মধু দেরি না করে ২ নং দিদি র থেকে
খাইয়েই খালাশ। ২নং দিদি- আমরাও তো দিয়েছি, আন্ধকারে পারকে বসে
কিস্ করেছি মাঈ, গুদ টিপতে দিয়েছি। এমনি এমনি। ১ নং দিদি- আমি তো
বারাও চুষে দিয়েছি। ২ নং দিদি- এবার হোটেলে গিয়ে গুদ-ও মারিয়ে
এসো। আমরা প্যন্টি ঠিক করে দরজার কাছে দাড়ালাম। তখোনো ওদের
সিগারেট খাওয়া শেষ হয় নি। ২ নং দিদি আমাদের বলল -কিরে সিগারেট
খাবি। ১ নং দিদি- কি করছিস ,বাচ্চা মেয়ে। ২ নং দিদি- চুপ কর, ছেলে
হলে এখানে মদ, গাজা খেত। মধু দেরি না করে ২ নং দিদি র থেকে
সিগারেটে নিল আর টান দিল। আর টান সামলাতে না পেরে কাশতে শুরু করল।
১নং দিদি নিজের সিগারেট আমাকে দিয়ে বলল – ছোট টান দে। আমরা তাই
করলাম।২ নং দিদি টয়লেটের চেম্বারে ঢুকে দরজা বন্ধ না করে পেন্টি
খুলে মুততে শুরু করল। ১নং দিদি- দরজা বন্ধ করে নিবি তো! ২ নং
দিদি- কেন, এখানে কে আমার গাঢ় মারবে। সিগারেট শেষ হতে ওরা সিগারেট
নিভিয়ে সিগারেটের ফিল্টার নিয়ে বেরিয়ে গেল। আমরাও ক্লাসে ফিরলাম।
ততক্ষণে প্রিওড শেষ। শশীও সিগারেটের গন্ধ পেয়েছে। স্কুল শেষ হতে
শশী চেপে ধরল সিগারেট ্কোথায় পেলি আমরা বললাম। শশী বলল- আমায় না
দিয়ে খেলি।(ও কপট রাগ দেখাল) মধু বলল- আমরা কি খেতে গেছিলাম, ঠিক
আছে বাবার থেকে ঝেরে এনে খাওয়াব। বিকেলে টিউসান পরে শশীর বাড়িতে-
শশী- সিগারেট এনেছিস? মধু- হ্য, মধু ব্যগ থেকে আধ প্যকেট নেভি কাট
সিগারেট বের করল, শশী ছিনিয়ে নিয়ে ধরাল,আর মধুর মতই কেশে উঠল। আমি
আর মধু হেসে উঠলাম। মধু- ছোট ছোট টান দিতে হয় ডারলিং,এভাবে।
মধু
টান দিয়ে দেখাল।কিছু খণের মধ্যে ৫ টা সিগারেট শেষ। আমি বললাম- পরে
কথায় পাবি? শশী- হবে হবে, ওই কালু মাতালের দোকানে বেশির ভাগ সময়
ওর বাচ্চা মেয়ে টা বসে। ওখান থেকে আনতে হাবে। টিভি তে আমি একটা
ইংলিশ সিনেমা দেখছিলাম, হিরো-হিরোইন কিসসিং দেখে মধু আমার কোলে
বসে আমাকে কিসস করতে লাগল। শশী- শালা “লেসব মাগি”
টান দিয়ে দেখাল।কিছু খণের মধ্যে ৫ টা সিগারেট শেষ। আমি বললাম- পরে
কথায় পাবি? শশী- হবে হবে, ওই কালু মাতালের দোকানে বেশির ভাগ সময়
ওর বাচ্চা মেয়ে টা বসে। ওখান থেকে আনতে হাবে। টিভি তে আমি একটা
ইংলিশ সিনেমা দেখছিলাম, হিরো-হিরোইন কিসসিং দেখে মধু আমার কোলে
বসে আমাকে কিসস করতে লাগল। শশী- শালা “লেসব মাগি”
মধু- আমরা প্রক্টিস করছি, আমরা আমাদের বর কে এভাবেই কিসস করব। আমি
বললাম- তোর বর কে আমাদের কাছে পাঠীয়ে দিস , আমরা লেসবিয়ান তো। এমন
সময় দরজায় আওয়াজ-শশী খুলে দিল ,ওর মা এসেছে।

কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন